আজকে আমরা সিভিল ইঞ্জিনিয়ার ভাইদের জন্য নিয়ে এসেছি “ফেব্রিকেশনের সময় লক্ষনীয়”। আসা করি আপনাদের এই টপিক পছন্দ হবে। তো চলুন পড়া যাক:
ফেব্রিকেশনের সময় লক্ষনীয়
গ্রীল
- প্রজেক্ট শেষ হওয়া পর্যন্ত স্যাম্পল গ্রীলটি রেখে দিতে হবে
- সকল জয়েন্ট ঠিকমত ওয়েল্ডিং করা হয়েছে এবং গ্রিন্ডিং/ঘষে মসৃণ করা হযেছে তা দেখতে হবে
- জিনক ক্রোমেট প্রাইমেট ব্যবহার করতে হবে, এটা সাধারণ রেড-অক্সাইড থেকে ভাল
- লাগানোর পুর্বে এর সাইজ এবং ওজন ভালমত দেখে নিতে হবে
- ড্রয়িং অনুসারে ঠিকমত সোজা থাকতে হবে (উলম্ব ও আনুভুমিক)
- গ্রীল তিন ইঞ্চি পর্যন্ত দেয়ালের সাথে আটকাতে হবে এবং 1:2:4 কংক্রিট দিয়ে জ্যাম দিতে হবে
দরজার ক্ল্যাম্প
- দরজার ক্ল্যাম্প সঠিক আছে কিনা দেখতে হবে। সোয়া ইঞ্চি চওড়া এবং ছয় মিলি ক্ল্যাম্প সাধারাণত ব্যবহার হয়ে থাকে
- শুধু ব্ল্যাক-অক্সাইড স্ক্রু ব্যবহার করতে হবে ফ্রেমের সাথে ক্ল্যাম্প আটকানোর জন্য
- ড্রয়িং অনুসারে অথবা ক্ল্যাম্পের প্রকৃতি অনুসারে ক্ল্যাম্পের সংখ্যা নির্বাচন করতে হবে
হ্যান্ড রেইল
- স্যাম্পল রেইল বিল্ডিং শেষ হওয়া পর্যন্ত রাখতে হবে
- সিড়ির ধাপে টাইলস বা অন্যকিছু ফিনিশিং করার আগে রেইলের বেইজ লাগাতে হবে
- এর আনুভুমিকতা ও উলম্বিকতা ভালমত পরীক্ষা করতে হবে
- রেইল দৃঢ় হতে হবে
- ভালমত ওয়েল্ডিং করতে হবে, এবং ঘষতে হবে
- জিংক-অক্সাইড দিয়ে প্রাইমার দিতে হবে
- বেইজ প্লেট তিন ইঞ্চি ভেতরে ঢোকাতে হবে
- যেখানে রেইল বাঁক নিবে, সেখানে যেন ধারালো বাঁক না হয় খেয়াল রাখতে হবে
আশা করি আপনারা ফেব্রিকেশনের সময় লক্ষনীয়, টপিকটি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্ট টি আপনার উপকারে আসে তা হলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
Tags:
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং