দ্বিতীয় অধ্যায় : কম্পিউটার সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি), সপ্তম শ্রেণি [2023]

দ্বিতীয় অধ্যায় : কম্পিউটার সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি), সপ্তম শ্রেণি:  আসসালামু আলাইকুম, আমি লিছা, আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কিছু গুরুত্বপূর্ণ লেখা। আমি জানি আপনারা “দ্বিতীয় অধ্যায় : কম্পিউটার সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি), সপ্তম শ্রেণি” বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করছেন। 

তাহলে আপনি এখন সঠিক পোস্ট এ আছেন। এখানে আপনি এই বিষয় সম্পর্কে সব জানতে পারবেন। তো আসুন আমরা জেনে নিই।


দ্বিতীয় অধ্যায় : কম্পিউটার সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি), সপ্তম শ্রেণি

দ্বিতীয় অধ্যায় : কম্পিউটার সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি), সপ্তম শ্রেণি

প্রশ্ন-১। কীবোর্ড কী?

উত্তরঃ কম্পিউটারে ইনপুট দেওয়ার প্রধান যন্ত্র হলো কীবোর্ড।

প্রশ্ন-২। মাউস কি?

উত্তরঃ মাউস হলো একটি জনপ্রিয় ইনপুট ডিভাইস। একে পয়েন্টিং ডিভাইসও বলা হয়।

প্রশ্ন-৩। মাইক্রোফোন কি?

উত্তরঃ মাইক্রোফোন একটি ইনপুট ডিভাইস। আমাদের কথা, গান বা যেকোনো ধরনের শব্দ এর মাধ্যমে কম্পিউটারে প্রবেশ করানো যায়।

প্রশ্ন-৪। স্ক্যানার কাকে বলে?

উত্তরঃ যেকোনো প্রকার ছবি, মুদ্রিত বা হাতে লেখা কোনো ডকুমেন্ট অথবা কোনো বস্তুর ডিজিটাল প্রতিলিপি তৈরি করার যন্ত্রকে স্ক্যানার বলে।

প্রশ্ন-৫। ওএমআর কি?

উত্তরঃ ওএমআর এর পূর্ণরূপ হচ্ছে অপটিক্যাল মার্ক রিডার। এটি একটি ইনপুট ডিভাইস।

প্রশ্ন-৬। হার্ডডিস্ক কি?

উত্তরঃ হার্ডডিস্ক হলো অসংখ্য ডিস্কের ক্ষমতা সম্পন্ন একটি বড় আকারের ডিস্ক।

প্রশ্ন-৭। সিডি বা ডিভিডি কি?

উত্তরঃ সিডি বা ডিভিডি হলো সহায়ক মেমোরি। লেজার রশ্মি ব্যবহার করে সিডি বা ডিভিডিতে তথ্য রাখা যায়।

প্রশ্ন-৮। মেমোরি কার্ড কি?

উত্তরঃ তথ্য সংরক্ষণের জন্য এক ধরনের মাইক্রোচিপ সংযুক্ত কার্ড ব্যবহার করা হয়। এগুলোর নাম মেমোরি কার্ড।

প্রশ্ন-৯। সাউন্ড কার্ড কি?

উত্তরঃ সাউন্ড কার্ড একই সাথে ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ করে, এটি সাধারণত সফটওয়্যার দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয়।

প্রশ্ন-১০। মনিটর কি?

উত্তরঃ মনিটর মূলত একটি আউটপুট ডিভাইস। সাধারণত তিন ধরনের মনিটর আছে। সেগুলো হলো CTR মনিটর, LCD মনিটর এবং LED মনিটর।

প্রশ্ন-১১। কীবোর্ড এর কাজ লিখ।

উত্তরঃ কীবোর্ডের কাজ নিচে উল্লেখ করা হলোঃ

  • কীবোর্ডের মাধ্যমে কম্পিউটারে কোনো বর্ণ, চিহ্ন বা সংখ্যা প্রবেশ করানো যায়।
  • কীবোর্ডের মাধ্যমে অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাংশন নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
  • কীবোর্ডের সাহায্যে গেম খেলা যায়।
  • মাল্টিমিডিয়া সংশ্লিষ্ট কিছু ফাংশনের কাজ কিবোর্ড দিয়ে করা যায়।
  • কীবোর্ডের সাহায্যে কম্পিউটারে লেখালেখি করা যায়।
  • কীবোর্ডের সাহায্যে ইন্টারনেট ব্রাউজ করা এবং আলাপচারিতা চালানো যায়।

প্রশ্ন-১২। কি-বোর্ডকে ইনপুট ডিভাইস বলা হয় কেন?

উত্তরঃ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অধিকাংশ যন্ত্রে কি-বোর্ড ব্যবহার করা হয়। প্রযুক্তিনির্ভর এসকল যন্ত্র দিয়ে কোনো কাজ করাতে চাইলে যন্ত্রগুলোকে কিছু নির্দেশনা দিতে হয়। যন্ত্রগুলোকে নির্দেশ দেওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয় কি-বোর্ড। কি-বোর্ডের বোতাম চেপে যন্ত্রগুলোকে নির্দেশ প্রদান করা হলে, প্রাপ্ত নির্দেশনা অনুযায়ী যন্ত্রগুলো কাজ করে। অর্থাৎ কি-বোর্ড দিয়ে নির্দেশনাগুলো যন্ত্রে যায় এবং যন্ত্রগুলো প্রাপ্ত নির্দেশনাকে প্রক্রিয়া করে সেই অনুযায়ী কাজ আউটপুটে দেখায়। ফলে কি-বোর্ড যন্ত্রের ইনপুট ডিভাইস হিসাবে কাজ করে।

আশা করি এই পোস্টটি আপনার অনেক ভালো লেগেছে। এর সাথে দ্বিতীয় অধ্যায় : কম্পিউটার সংশ্লিষ্ট যন্ত্রপাতি (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি), সপ্তম শ্রেণি বিষয়টিও আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছু উপকার পান, তাহলে আপনার বন্ধুর সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন