পদার্থবিজ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর (পর্ব-২৮) [2023]

পদার্থবিজ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর (পর্ব-২৮):  আসসালামু আলাইকুম, আমি লিছা, আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কিছু গুরুত্বপূর্ণ লেখা। আমি জানি আপনারা “পদার্থবিজ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর (পর্ব-২৮)” বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করছেন। 

তাহলে আপনি এখন সঠিক পোস্ট এ আছেন। এখানে আপনি এই বিষয় সম্পর্কে সব জানতে পারবেন। তো আসুন আমরা জেনে নিই।

<p><span style="font-size: large;"><span style="font-family: Noto Serif Bengali;"><b>ষষ্ঠ অধ্যায় : ত্রিকোণমিতিক অনুপাত, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির উচ্চতর গণিত ১ম পত্র</b>:&nbsp;&nbsp;আসসালামু আলাইকুম,&nbsp;</span><span style="font-family: &quot;Noto Serif Bengali&quot;;">আমি লিছা, আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কিছু গুরুত্বপূর্ণ লেখা। আমি জানি আপনারা “</span><b style="font-family: &quot;Noto Serif Bengali&quot;;">ষষ্ঠ অধ্যায় : ত্রিকোণমিতিক অনুপাত, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির উচ্চতর গণিত ১ম পত্র</b><span style="font-family: &quot;Noto Serif Bengali&quot;;">” বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করছেন।&nbsp;</span></span></p><p><span style="font-size: large;"><span style="font-family: &quot;Noto Serif Bengali&quot;;">তাহলে আপনি এখন সঠিক পোস্ট এ আছেন। এখানে আপনি এই বিষয় সম্পর্কে সব জানতে পারবেন। তো আসুন আমরা জেনে নিই।</span></span></p><h2 style="text-align: center;"><span style="font-family: Noto Serif Bengali; font-size: x-large;">ষষ্ঠ অধ্যায় : ত্রিকোণমিতিক অনুপাত, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির উচ্চতর গণিত ১ম পত্র</span></h2><p><br /></p><p><span style="font-family: Noto Serif Bengali; font-size: large;">xx</span></p><p><span style="font-family: Noto Serif Bengali; font-size: large;">আশা করি এই পোস্টটি আপনার অনেক ভালো লেগেছে। এর সাথে <b>ষষ্ঠ অধ্যায় : ত্রিকোণমিতিক অনুপাত, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির উচ্চতর গণিত ১ম পত্র</b> বিষয়টিও আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছু উপকার পান, তাহলে আপনার বন্ধুর সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।</span></p>  ষষ্ঠ অধ্যায় : ত্রিকোণমিতিক অনুপাত, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির উচ্চতর গণিত ১ম পত্র   জ্ঞান,লিছা

পদার্থবিজ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর (পর্ব-২৮)

প্রশ্ন-১। রাশি কাকে বলে?

উত্তরঃ আমরা যা কিছু পরিমাপ করতে পারি তাকেই রাশি বলে।

প্রশ্ন-২। তড়িচ্চালক বল কাকে বলে?

উত্তরঃ একক ধনাত্মক চার্জকে কোষসহ সম্পূর্ণ বর্তনী ঘুরিয়ে আনতে যে কাজ সম্পাদিত হয় তাকে ঐ কোষের তড়িচ্চালক বল বলে।

প্রশ্ন-৩। অপর্যায়বৃত্ত প্রবাহ কাকে বলে?

উত্তরঃ যে তড়িৎ প্রবাহ সবসময় একই দিকে প্রবাহিত হয় তাকে অপর্যায়বৃত্ত প্রবাহ বলে। তড়িৎ কোষ বা ব্যাটারি থেকে অপর্যায়বৃত্ত প্রবাহ পাওয়া যায়। 

আবার ডিসি জেনারেটরের সাহায্যেও এই প্রকার তড়িৎ প্রবাহ উৎপন্ন করা যায়।

প্রশ্ন-৪। প্রান্তিকবেগ বা অন্তবেগ কাকে বলে?

উত্তরঃ অভিকর্ষের প্রভাবে কোনো প্রবাহীর মধ্য দিয়ে গতিশীল কোনো বস্তু সর্বোচ্চ যে বেগে উপনীত হলে নিট বল শূন্য হয় এবং বস্তুটি সমবেগে চলতে থাকে, সে বেগকে প্রান্তিকবেগ বা অন্তবেগ বলে।

প্রশ্ন-৫। আবেশিত কারেন্ট কাকে বলে?

উত্তরঃ আবেশিত বিদ্যুৎচালক বলের কারণে পরিবাহী তারে যে কারেন্ট প্রবাহিত হয় তাকে আবেশিত কারেন্ট বলে। এ আবেশিত কারেন্ট পরিবাহী তারের চারপার্শ্বে একটি ম্যাগনেটিক ফিল্ড সৃষ্টি করে।

প্রশ্ন-৬। দ্বি-মেরু ভ্রামক কাকে বলে?

উত্তরঃ তড়িৎ দ্বিমেরুর যে কোন একটি চার্জের মান এবং এদের মধ্যবর্তী দূরত্বের গুণফলকে দ্বি-মেরু ভ্রামক বলে।

প্রশ্ন-৭। ১ (এক) ফ্যারাড কাকে বলে?

উত্তরঃ কোনো পরিবাহীর বিভব পার্থক্য এক ভোল্ট পরিবর্তনের ফলে যদি এক কুলম্ব (C) চার্জের প্রয়োজন হয়, তবে ঐ পরিবাহকের ধারকত্বকে এক ফ্যারাড বলে।

প্রশ্ন-৮। ডায়াচৌম্বক পদার্থে চৌম্বক মোমেন্ট থাকে না কেন?

উত্তরঃ ডায়াচৌম্বক পদার্থের প্রতিটি পরমাণু বা অণুতে ঘড়ি সমাবর্তী দিকে যে কয়টি ইলেকট্রন ঘূর্ণনরত থাকে, ঘড়ি-বিসমাবর্তী দিকে সমসংখ্যক ইলেকট্রন ঘূর্ণনরত থাকে। এতে নেট চৌম্বক মোমেন্ট শুন্য হয় বলেই ডায়াচৌম্বক পদার্থে চৌম্বক মোমেন্ট থাকে না।

প্রশ্ন-৯। আপেক্ষিক রোধ কাকে বলে?

উত্তরঃ কোনো নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় একক দৈর্ঘ্য ও একক প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফলবিশিষ্ট কোনো পরিবাহীর রোধকে ঐ তাপমাত্রায় ঐ পরিবাহীর আপেক্ষিক রোধ বলে।

প্রশ্ন-১০। ট্রানজিস্টরের দুটি ব্যবহার লিখ।

উত্তরঃ ট্রানজিস্টরের দুটি ব্যবহার হলোঃ i. ট্রানজিস্টরের একটি বর্তনীকে সিগনাল অ্যাপ্লিফায়ার বা সংকেত বিবর্ধত রূপে ব্যবহার করা যায়। ii. ট্রানজিস্টরকে উচ্চগতির ডিজিটাল সুইচ হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

প্রশ্ন-১১। সোলার সেল কি?

উত্তরঃ সোলার সেল (Solar Cell) বা সৌর কোষ এক ধরনের যন্ত্র যা সূর্যের আলোক শক্তিকে আলোক বিভব ক্রিয়ার মাধ্যমে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করতে পারে। 

বর্তমানে সোলার সেল দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনে গুরুত্ব দিচ্ছে সকল দেশ। কারণ এটি পরিবেশ বান্ধব এবং সৌর শক্তি অফুরন্ত।

প্রশ্ন-১২। বর্তনীর রোধ 2 ওহম বলতে কী বোঝ?

উত্তরঃ কোনো পরিবাহীর দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্য 2 ভোল্ট এবং এর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত তড়িৎ প্রবাহ 1 অ্যাম্পিয়ার হলে ঐ পরিবাহীর রোধকে 2 ওহম বলে।

প্রশ্ন-১৩। রেজিস্ট্যান্স কাকে বলে?

উত্তরঃ কোন পরিবাহীর মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ চালনা করলে ঐ পরিবাহী বিদ্যুৎপ্রবাহের বিরুদ্ধে যে বাধার সৃষ্টি করে, তাকে রেজিস্ট্যান্স বলে। 

রেজিস্ট্যান্সের প্রতীক R এবং এর একক ওহম। একে Ω চিহ্নিত করা হয়।

প্রশ্ন-১৪। অদিক রাশি কাকে বলে?

উত্তরঃ যেসব ভৌত রাশিকে শুধু মান দ্বারা সম্পূর্ণভাবে প্রকাশ করা যায়, দিক নির্দেশনার প্রয়োজন হয় না, সেসব রাশিকে স্কেলার রাশি বা অদিক রাশি বলে। যেমনঃ বস্তুর আয়তন, ভর, তাপমাত্রা, সময়, দৈর্ঘ্য ইত্যাদি।

প্রশ্ন-১৫। একটি বৈদ্যুতিক বাল্বের গায়ে 60W লেখা রয়েছে। এর অর্থ কি?

উত্তরঃ ক্ষমতার একক ওয়াট (Watt) কে সংক্ষেপে W দ্বারা প্রকাশ করা হয়। কাজেই 60W-এর বৈদ্যুতিক বাল্বের অর্থ হচ্ছে–

১. বাল্বটির বৈদ্যুতিক ক্ষমতা 60W (ওয়াট)।

২. বাল্বটিকে জ্বালাতে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে হয় তার দ্বারা প্রতি সেকেন্ডে 60J (জুল) কাজ করা যাবে।

প্রশ্ন-১৬। সমান্তরাল সংযোগ বর্তনী কাকে বলে?

উত্তরঃ কোনো বর্তনীতে দুই বা ততোধিক রোধ, তড়িৎ উপকরণ বা যন্ত্র যদি এমনভাবে সংযুক্ত থাকে যে সব কয়টির এক প্রান্ত একটি সাধারণ বিন্দুতে এবং অপর প্রান্তগুলো অপর একটি সাধারণ বিন্দুতে সংযুক্ত হয় তবে সেই বর্তনীকে সমান্তরাল সংযোগ বর্তনী বলে।

প্রশ্ন-১৭। লেঞ্জের সূত্রটি লেখ।

উত্তরঃ আবিষ্ট তড়িচ্চালক শক্তি বা তড়িৎ প্রবাহের দিক এমনভাবে হয় যে এটি উৎপন্ন হওয়ার মূল কারণের বিরুদ্ধে ক্রিয়া করে। এটিই লেঞ্জের সূত্র।

প্রশ্ন-১৮। বাণিজ্যিক ফ্রিকুয়েন্সি কাকে বলে?

উত্তরঃ বিদ্যুৎ উৎপাদক সংস্থা বিভিন্ন সুবিধা ও অসুবিধা বিবেচনা করে উৎপাদিত বিদ্যুতের যে ফ্রিকুয়েন্সি নির্ধারণ করে এবং যা সর্বসাধারণ ব্যবহার করে সে ফ্রিকুয়েন্সিকে বাণিজ্যিক ফ্রিকুয়েন্সি বলে। আমাদের দেশে বাণিজ্যিক ফ্রিকুয়েন্সি হলো 50 Hz।

প্রশ্ন-১৯। একটি বাতির গায়ে 250V, 60W লেখা আছে। এর অর্থ কী বুঝায়?

উত্তরঃ একটি বাতির গায়ে 250V, 60W লেখার অর্থ বাতিটি 250V বিভব পার্থক্যে সর্বোচ্চ আলো বিতরণ করে জ্বলে এবং এতে প্রতি সেকেন্ডে 100 জুল তড়িৎ শক্তি অপচয় করবে।

প্রশ্ন-২০। গৃহস্থালি বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি কাকে বলে?

উত্তরঃ সাধারণত গৃহে ব্যবহারযোগ্য জিনিসপত্র যেমন- বৈদ্যুতিক বালব, বৈদ্যুতিক পাখা, বৈদ্যুতিক চুল্লি, বৈদ্যুতিক ঘন্টা, টেলিভিশন ইত্যাদিকে গৃহস্থালি বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি বলে।

আশা করি এই পোস্টটি আপনার অনেক ভালো লেগেছে। এর সাথে পদার্থবিজ্ঞান প্রশ্ন ও উত্তর (পর্ব-২৮) বিষয়টিও আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছু উপকার পান, তাহলে আপনার বন্ধুর সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন