অম্লত্ব ও ক্ষারকত্ব কাকে বলে?: আসসালামু আলাইকুম, আমি জানি আপনারা “অম্লত্ব ও ক্ষারকত্ব কাকে বলে?” বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করছেন।
এখানে আপনি এই বিষয় সম্পর্কে সব জানতে পারবেন। তো আসুন আমরা জেনে নিই।
অম্লত্ব ও ক্ষারকত্ব কাকে বলে?
অম্লত্ব : ক্ষারক কর্তৃক এসিডকে প্রশমিত করার ক্ষমতাই ঐ ক্ষারকের অম্লত্ব বলে।
ক্ষারকত্ব : কোনো এসিডের একটি ক্ষারকের প্রশমিত করার ক্ষমতাই ঐ এসিডের ক্ষারকত্ব বলে।
রসায়ন (Chemistry) বিষয়ের আরও প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্ন-১। সিরামিকে কত ধরনের ডেকোরেশন করা হয়?
উত্তরঃ ২ ধরনের।
প্রশ্ন-২। কাচের প্রধান উপাদান কি?
উত্তরঃ সিলিকন ডাইঅক্সাইড।
প্রশ্ন-৩। প্যারা-হাইড্রোজেন কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো হাইড্রোজেনের অণুতে অবস্থিত প্রোটনদ্বয়ের ঘূর্ণন যদি পরস্পরের বিপরীত দিকে হয়, তখন তাকে প্যারা-হাইড্রোজেন বলে।
প্রশ্ন-৪। অর্থো-হাইড্রোজেন কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো হাইড্রোজেনের অণুতে অবস্থিত প্রোটনদ্বয়ের ঘূর্ণন যদি একই দিকে হয়, তখন তাকে অর্থো-হাইড্রোজেন বলে।
প্রশ্ন-৫। ত্রিপদী স্ট্যান্ড কাকে বলে?
উত্তরঃ লোহার তৈরি তিন পা বিশিষ্ট স্ট্যান্ড, যার উপর তারজালি রেখে কোন পাত্র বসানো যায় এবং প্রয়োজনে নিচ দিয়ে বার্নারের সাহায্যে তাপ দেওয়া যায়, তাকে ত্রিপদী স্ট্যান্ড বলে।
প্রশ্ন-৬। শীতক কি?
উত্তরঃ শীতক মূলত সমঅক্ষ বিশিষ্ট দুটি কাচ নল। বাইরে নলের উভয় প্রান্ত ভেতরের নলের সাথে সীল করা থাকে এবং বাইরের নলের উভয় প্রান্তের কাছাকাছি স্থানে একটি করে নির্গমন নল যুক্ত থাকে।
নিচের নির্গমন নল দিয়ে ঠান্ডা পানি নলের ভিতরে প্রবেশ করে এবং উপরের নির্গমন নল দিয়ে গরম পানি বের হয়ে আসে। কোন গ্যাসীয় পদার্থ এই নলের ভেতর দিয়ে যাওয়ার সময় ঘনীভূত হয়ে তরলে রূপান্তরিত হয়।
প্রশ্ন-৭। বায়োফুয়েলকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি বলা হয় কেন?
উত্তরঃ উদ্ভিদ বা প্রাণী থেকে কৃত্রিমভাবে প্রস্তুত জৈব যৌগসমূহ যেগুলোকে জ্বালানিরূপে ব্যবহার করা যায় তাদেরকে বায়োফুয়েল বলে।
বায়োফুয়েলকে বিভিন্ন উৎস থেকে অফুরন্তভাবে পাওয়া (সূর্য শক্তি ও বায়ুর শক্তির মত) না গেলেও এর পুনঃউৎপাদন করা যায়। তাই বায়োফুয়েলকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি বলা হয়।
প্রশ্ন-৮। ভরের নিত্যতা সূত্র কে এবং কত সালে আবিষ্কার করে?
উত্তরঃ ভরের নিত্যতা সূত্রটি ফরাসি বিজ্ঞানী ল্যাভয়সিয়ে 1774 খ্রিস্টাব্দে আবিষ্কার করে।
প্রশ্ন-৯। অসমসত্ব প্রভাবন কাকে বলে?
উত্তরঃ কোন রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক, উৎপাদ ও প্রভাবক যদি একই ভৌত অবস্থায় না থেকে ভিন্ন ভিন্ন ভৌত অবস্থায় থাকলে তাকে অসমসত্ব প্রভাবন বলে।
আশা করি “অম্লত্ব ও ক্ষারকত্ব কাকে বলে?”এই বিষয়টি আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছুটা উপকার হয়ে থাকে, তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ