সি (C) এবং সি++ (C++) এর মধ্যে পার্থক্য কি?: আসসালামু আলাইকুম, আমি লিছা, আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কিছু গুরুত্বপূর্ণ লেখা। আমি জানি আপনারা “সি (C) এবং সি++ (C++) এর মধ্যে পার্থক্য কি?” বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করছেন।
তাহলে আপনি এখন সঠিক পোস্ট এ আছেন। এখানে আপনি এই বিষয় সম্পর্কে সব জানতে পারবেন। তো আসুন আমরা জেনে নিই।
সি (C) এবং সি++ (C++) এর মধ্যে পার্থক্য কি?
সি এবং সি++ এর মধ্যে পার্থক্য নিচে দেওয়া হলোঃ
সি (C)
১. সি হলো একটি প্রসিডিউরাল প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ।
২. রিজার্ভড কী ওয়ার্ডের সংখ্যা কম।
৩. ইনপুট এবং আউটপুট লাইব্রেরিভিত্তিক এবং ফাংশনসমূহের অন্তর্ভুক্ত মাধ্যমে এর সামগ্রিক প্রক্রিয়া পরিচালিত হয়।
৪. পলিমরফিজম এবং ইনহেরিটেন্স ওভারলোডিং সুবিধা নেই।
৫. সি কম্পাইলার দিয়ে সি++ কম্পাইল করা যায় না।
৬. scanf() - ইনপুট নেয়ার জন্য এ ফাংশন ব্যবহৃত হয়। এবং printf() - আউটপুট নেয়ার জন্য এ ফাংশন ব্যবহৃত হয়।
৭. প্রোগ্রাম ডিজাইনে টপ-ডাউন অ্যাপ্রোচ ব্যবহৃত হয়।
৮. গ্লোবাল ভেরিয়েবল-এর মাল্টিপল ডিক্লেয়ারেশন করা যায়।
৯. main() এর সাথে অন্যান্য ফাংশন কল করে।
১০. প্রিমিটিভ এবং বিল্ট-ইন ডেটা টাইপকে সাপোর্ট করে।
সি++ (C++)
১. সি++ হলো একটি অবজেক্ট অরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ।
২. রিজার্ভড কী ওয়ার্ডের সংখ্যা বেশি।
৩. ইনপুট এবং আউটপুট এবং কমান্ডের মাধ্যমে গঠিত।
৪. পলিমরফিজম এবং ইনহেরিটেন্স ওভারলোডিং সুবিধা আছে।
৫. বেশিরভাগ সি++ কম্পাইলার দিয়ে সি কম্পাইল করা যায়।
৬. Cin>> - ইনপুট নেয়ার জন্য এ ফাংশন ব্যবহৃত হয়। এবং Cout<< - আউটপুট নেয়ার জন্য এ ফাংশন ব্যবহৃত হয়।
৭. প্রোগ্রাম ডিজাইনে বটম-আপ অ্যাপ্রোচ ব্যবহৃত হয়।
৮. গ্লোবাল ভেরিয়েবল-এর মাল্টিপল ডিক্লেয়ারেশন করার অনুমতি দেয় না।
৯. main() এর সাথে অন্যান্য ফাংশন কল করে না।
১০. বিল্ট-ইন এবং ইউজার ডিফাইন ডেটা টাইপকে সাপোর্ট করে।
আশা করি এই পোস্টটি আপনার অনেক ভালো লেগেছে। এর সাথে সি (C) এবং সি++ (C++) এর মধ্যে পার্থক্য কি? বিষয়টিও আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছু উপকার পান, তাহলে আপনার বন্ধুর সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।