এক অশ্ব ক্ষমতা কাকে বলে?- বিস্তারিত

এক অশ্ব ক্ষমতা কাকে বলে?:  আসসালামু আলাইকুম, আমি জানি আপনারা “এক অশ্ব ক্ষমতা কাকে বলে?” বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করছেন। 

এখানে আপনি এই বিষয় সম্পর্কে সব জানতে পারবেন। তো আসুন আমরা জেনে নিই।

এক অশ্ব ক্ষমতা কাকে বলে?

এক অশ্ব ক্ষমতা কাকে বলে?

কোনো ব্যক্তি বা যন্ত্র যদি প্রতি সেকেন্ডে 746 জুল পরিমাণ কাজ করতে পারে বা শক্তি ব্যয় করতে পারে তবে প্রযুক্ত ক্ষমতাকে এক অশ্ব ক্ষমতা বলে

পদার্থবিজ্ঞান (Physics) বিষয়ের আরও প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন-১। আলোক ফ্লাক্সের এককের নাম কি?
উত্তরঃ আলোক ফ্লাক্সের এককের নাম লুমেন।

প্রশ্ন-২। ওয়াট, কিলোওয়াট এবং হর্স পাওয়ার কি?
উত্তরঃ ওয়াট : ওয়াট হলো ক্ষমতার আন্তর্জাতিক একক। এক সেকেন্ডে এক জুল (j) কাজ করার ক্ষমতাকে এক ওয়াট (W) বলে।
কিলোওয়াট : ক্ষমতার বড় একককে কিলোওয়াট বলে। ১০০০ ওয়াট সমান এক কিলোওয়াট।
হর্স পাওয়ার : EPS পদ্ধতিতে প্রতি সেকেন্ডে 550 ফুট-পাউন্ড কাজ করার ক্ষমতাকে হর্স পাওয়ার বলে।

প্রশ্ন-৩। মেটিওরোলজি কাকে বলে?
উত্তরঃ আবহাওয়া সম্পর্কিত বিজ্ঞানকে মেটিওরোলজি বলে।

প্রশ্ন-৪। রেবিস রোগের টিকা কে আবিষ্কার করেন?
উত্তরঃ লুই পাস্তুর রেবিস রোগের টিকা আবিষ্কার করেন। তিনি ১৮৮৬ সালে এটি আবিষ্কার করেন।

প্রশ্ন-৫। ইনটেনসিটি কাকে বলে?
উত্তরঃ মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রের কোনো বিন্দুতে একক ভরের একটি বস্তু স্থাপন করলে তার উপর যে মহাকর্ষীয় বল প্রযুক্ত হয় তাকে ঐ বিন্দুর ইনটেনসিটি বা প্রাবল্য বলে।

প্রশ্ন-৬। এফিসিয়েন্সি কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো ব্যবস্থা বা যন্ত্র থেকে প্রাপ্ত মোট কার্যকর শক্তি এবং ব্যবস্থায় বা যন্ত্রে প্রদত্ত মোট শক্তি অনুপাতকে ঐ ব্যবস্থার বা যন্ত্রের এফিসিয়েন্সি বা কর্মদক্ষতা বলে।

প্রশ্ন-৭। রিজোন্যান্স কাকে বলে?
উত্তরঃ কোনো বস্তুর নিজস্ব কম্পাঙ্ক আর তার উপর আরোপিত পর্যাবৃত্ত স্পন্দনের কম্পাঙ্ক সমান হলে বস্তুটি সর্বোচ্চ বিস্তার সহকারে কম্পিত হতে থাকে। এ ধরণের কম্পনকে রিজোন্যান্স বলে।

প্রশ্ন-৮। Node কাকে বলে?
উত্তরঃ স্থির তরঙ্গের উপরস্থ যে সকল বিন্দুতে কণার কোনো বিস্তার নেই অর্থাৎ কণার সরণ শূন্য হয় সেই সকল বিন্দুকে Node বলে।

প্রশ্ন-৯. পরিবাহী ও অন্তরক কাকে বলে?
উত্তর : যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে চার্জ সহজে প্রবাহিত হতে পারে, তাদেরকে পরিবাহী বলে এবং যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে চার্জ প্রবাহিত হতে পারে না, তাদেরকে অন্তরক বলে।

প্রশ্ন-১০. সাধারণভাবে অবস্থায় সকল অর্ধ-পরিবাহী আধান নিরপেক্ষ থাকে কেন? ব্যাখ্যা কারো।
উত্তর : অর্ধপরিবাহী দু’প্রকার : বিশুদ্ধ ও অবিশুদ্ধ। অবিশুদ্ধ অর্ধপরিবাহী আবার দুই প্রকার : p টাইপ ও n টাইপ। এ নামগুলো থেকে মনে হতে পারে, অবিশুদ্ধ অর্ধপরিবাহীগুলো হয়তো ধনাত্মক বা ঋণাত্মক আধানে আহিত; আসলে ব্যাপারটি তা নয়। 

কারণ বিশুদ্ধ অর্ধপরিবাহীর কেলাসে মোট ইলেকট্রন ও প্রোটনসংখ্যা যেমন সমান থাকে, ঠিক তেমনি অপদ্রব্য হিসেবে যোগ করা পরমাণুগুলোতেও ইলেকট্রন ও প্রোটন সংখ্যা সমান ছিল। 

তাই পরমাণুগুলো যোগ করার পরও সমগ্র পদার্থ বা কেলাসটি আধান নিরপেক্ষ থাকে। এদেরকে p ও n টাইপ বলার কারণ— p টাইপ অর্ধপরিবাহীতে মূখ্য আধান বাহক হলো হোল আর n টাইপ অর্ধপরিবাহীতে মূখ্য আধান বাহক হলো ইলেকট্রন।

আশা করি এক অশ্ব ক্ষমতা কাকে বলে?এই বিষয়টি আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছুটা উপকার হয়ে থাকে, তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন