সিক্যুয়েনসিয়াল ফাইল কাকে বলে? সিক্যুয়েনসিয়াল ফাইলের সুবিধা ও অসুবিধা: আসসালামু আলাইকুম, আমি জানি আপনারা “সিক্যুয়েনসিয়াল ফাইল কাকে বলে? সিক্যুয়েনসিয়াল ফাইলের সুবিধা ও অসুবিধা” বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করছেন।
এখানে আপনি এই বিষয় সম্পর্কে সব জানতে পারবেন। তো আসুন আমরা জেনে নিই।
সিক্যুয়েনসিয়াল ফাইল কাকে বলে?
যে ফাইল ব্যবস্থায় রেকর্ডগুলোকে রেকর্ডের কোনো এক ডেটা ক্ষেত্রের ভিত্তিতে অ্যাসেন্ডিং বা ডিসেন্ডিং পদ্ধতিতে সাজানো যায় তাকে সিক্যুয়েনসিয়াল ফাইল বলে। আর ডেটা ক্ষেত্রটিকে বলা হয় কী (Key)।
সিক্যুয়েনসিয়াল ফাইলের সুবিধা
- এটি একটি সরল ফাইল সংগঠন।
- বেশি পরিমাণ ডেটা দ্রুত সংরক্ষণ/প্রক্রিয়াকরণ করা যায়।
- রেকর্ড প্রক্রিয়াকরণ খরচ কম।
- কম্পিউটার মেমোরি অপচয় কম হয়।
সিক্যুয়েনসিয়াল ফাইলের অসুবিধা
- Random Access করা যায় না।
- ফাইলে মাঝখানে নতুন রেকর্ড সন্নিবেশ করা যায় না।
- অ্যাকসেস টাইম বেশি লাগে। কারণ তাৎক্ষণিকভাবে কোনো রেকর্ড পড়তে গেলে ফাইলের প্রথম থেকেই পড়া শুরু করতে হয়।
আশা করি “সিক্যুয়েনসিয়াল ফাইল কাকে বলে? সিক্যুয়েনসিয়াল ফাইলের সুবিধা ও অসুবিধা”এই বিষয়টি আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছুটা উপকার হয়ে থাকে, তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ