কেমোসিনথেসিস কি? দ্বিপদ নামকরণের নিয়মাবলী সংক্ষেপে বর্ণনা করো: আসসালামু আলাইকুম, আমি জানি আপনারা “কেমোসিনথেসিস কি? দ্বিপদ নামকরণের নিয়মাবলী সংক্ষেপে বর্ণনা করো” বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করছেন।
এখানে আপনি এই বিষয় সম্পর্কে সব জানতে পারবেন। তো আসুন আমরা জেনে নিই।
কেমোসিনথেসিস কি?
কেমোসিনথেসিস হল এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে কতিপয় নিম্নশ্রেণির জীব সূর্যালোকের সাহায্য ছাড়াই কার্বনজাত যৌগকে জৈবিক রূপান্তর ঘটিয়ে পুষ্টি সংগ্রহ করে।
দ্বিপদ নামকরণের নিয়মাবলী সংক্ষেপে বর্ণনা
দ্বিপদ নামকরণে কিছু সুনির্দিষ্ট নীতি রয়েছে। নিচে দ্বিপদ নামকরণের নিয়মাবলী বর্ণনা করা হলো–
- নামকরণে অবশ্যই ল্যাটিন শব্দ ব্যবহার করতে হবে।
- বৈজ্ঞানিক নামের দুটি অংশ থাকবে, প্রথম অংশটি গণ নাম এবং দ্বিতীয় অংশটি প্রজাতির নাম। যেমন– Mangifera indica এটি আমের বৈজ্ঞানিক নাম, এখানে Mangifera গণ নাম এবং indica প্রজাতির নাম।
- জীবজগতে প্রতিটি বৈজ্ঞানিক নামকে অনন্য হতে হয়। কারণ একই নাম দুটি আলাদা জীবের জন্য ব্যবহারের অনুমতি নেই।
- বৈজ্ঞানিক নামের প্রথম অংশের প্রথম অক্ষর ইংরেজি বড় অক্ষর হবে বাকি অক্ষরগুলো ছোট অক্ষর হবে এবং দ্বিতীয় অংশটির নাম ছোট অক্ষর দিয়ে লিখতে হবে। যেমন– Mangifera indica।
- বৈজ্ঞানিক নাম মুদ্রণের সময় সর্বদা ইটালিক অক্ষরে লিখতে হবে। যেমন– কাঠাল- Artocarpus heterophyllus।
- হাতে লেখার সময় গণ ও প্রজাতির নামের নিচে আলাদা আলাদা দাগ দিতে হয়। যেমন– আম- Mangifera indica।
- যিনি প্রথম কোনো জীবের বিজ্ঞানসম্মত নাম দিবেন তার নাম অনুসৃত উক্ত জীবের বৈজ্ঞানিক নামের সাথে সংক্ষেপে সংযোজন করতে হবে।
আশা করি “কেমোসিনথেসিস কি? দ্বিপদ নামকরণের নিয়মাবলী সংক্ষেপে বর্ণনা করো”এই বিষয়টি আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছুটা উপকার হয়ে থাকে, তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। "ধন্যবাদ"