ত্রয়োদশ অধ্যায় : আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান ও ইলেকট্রনিক্স, পদার্থবিজ্ঞান: আসসালামু আলাইকুম, আমি জানি আপনারা “ত্রয়োদশ অধ্যায় : আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান ও ইলেকট্রনিক্স, পদার্থবিজ্ঞান” বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করছেন।
এখানে আপনি এই বিষয় সম্পর্কে সব জানতে পারবেন। তো আসুন আমরা জেনে নিই।
ত্রয়োদশ অধ্যায় : আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান ও ইলেকট্রনিক্স, পদার্থবিজ্ঞান
প্রশ্ন-১। রঙিন টেলিভিশনের গ্রাহক যন্ত্রে কয়টি ইলেকট্রনগান থাকে?
উত্তরঃ রঙিন টেলিভিশনের গ্রাহক যন্ত্রে তিনটি ইলেকট্রনগান থাকে।
প্রশ্ন-২। তেজস্ক্রিয় পরিমাপের একক কি?
উত্তরঃ তেজস্ক্রিয় পরিমাপের একক বেকরেল।
প্রশ্ন-৩। চারটি তেজস্ক্রিয় পদার্থের নাম লেখ।
উত্তরঃ চারটি তেজস্ক্রিয় পদার্থের নাম হচ্ছেঃ ১.ইউরেনিয়াম, ২. রেডিয়াম, ৩. পলোনিয়াম ও ৪. জিরকোনিয়াম।
প্রশ্ন-৪। n-p-n ট্রানজিস্টর কীভাবে তৈরি করা হয়?
উত্তরঃ দু'টি n-টাইপ অর্ধপরিবাহীর মাঝে একটি p-টাইপ অর্ধপরিবাহী স্যান্ডউইচের মতো জোড়া লাগিয়ে এ ট্রানজিস্টর তৈরি করা হয়।
এর তিনটি স্তরকে বলা হয় সংগ্রাহক (Collector), ভূমি (Base) ও নিঃসারক (Emiter)। n-টাইপ অঞ্চল দু'টি হলো ট্রানজিস্টরের সংগ্রাহক ও নিঃসারক এবং মধ্যে সরু p-টাইপ অঞ্চল হলো ভূমি।
প্রশ্ন-৫। তেজস্ক্রিয় পদার্থের অর্ধায়ু বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ যে সময়ে কোনো তেজস্ক্রিয় পদার্থের মোট পরমাণুর ঠিক অর্ধেক পরিমাণ ক্ষয়প্রাপ্ত হয় তাকে ঐ পদার্থের অর্ধায়ু বলে।
উদাহরণস্বরূপ ধরা যাক, কোনো মৌলে ১০০টি তেজস্ক্রিয় পরমাণু আছে।
এর অর্ধেক অর্থাৎ ৫০টি পরমাণুর ক্ষয় হয়ে কোনো নতুন মৌলে রূপান্তরিত হতে যে সময় লাগে তাকে ঐ পদার্থের অর্ধায়ু বলে।
আশা করি “ত্রয়োদশ অধ্যায় : আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান ও ইলেকট্রনিক্স, পদার্থবিজ্ঞান”এই বিষয়টি আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছুটা উপকার হয়ে থাকে, তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। "ধন্যবাদ"