নবম অধ্যায় : আলোর প্রতিসরণ, পদার্থবিজ্ঞান (নবম-দশম শ্রেণি): আসসালামু আলাইকুম, আমি জানি আপনারা “নবম অধ্যায় : আলোর প্রতিসরণ, পদার্থবিজ্ঞান (নবম-দশম শ্রেণি)” বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করছেন।
এখানে আপনি এই বিষয় সম্পর্কে সব জানতে পারবেন। তো আসুন আমরা জেনে নিই।
নবম অধ্যায় : আলোর প্রতিসরণ, পদার্থবিজ্ঞান (নবম-দশম শ্রেণি)
প্রশ্ন-১। উত্তল লেন্সের ক্ষমতা ধনাত্মক না ঋণাত্মক?
উত্তরঃ উত্তল লেন্সের ক্ষমতা ধনাত্মক।
প্রশ্ন-২। মানুষের স্পষ্ট দর্শনের নূন্যতম দূরত্ব কত?
উত্তরঃ মানুষের স্পষ্ট দর্শনের নূন্যতম দূরত্ব ২৫ সেমি. বা ১০ ইঞ্চি।
প্রশ্ন-৩। আমাদের দর্শনানুভূতির স্থায়িত্বকাল কত?
উত্তরঃ ০.০৩ সেকেন্ড।
প্রশ্ন-৪। দর্শানুভূতির স্থায়িত্বকাল কাকে বলে?
উত্তরঃ চোখের সম্মুখ থেকে লক্ষ্যবস্তুকে সরিয়ে নেয়া হলে সরিয়ে নেয়ার 0.1 সেকেন্ড পর্যন্ত এর প্রতিবিম্ব আমাদের মস্তিষ্কে থেকে যায়। এই সময়কে দর্শানুভূতির স্থায়িত্বকাল বলে।
প্রশ্ন-৫। গৌণ অক্ষ কাকে বলে?
উত্তরঃ মেরু বিন্দু ব্যতিত দর্পণের প্রতিফলক পৃষ্ঠের উপরস্থ যে কোনো বিন্দু ও বক্রতার কেন্দ্রের মধ্য দিয়ে অতিক্রমকারী সরলরেখাকে গৌণ অক্ষ বলে।
প্রশ্ন-৬। দূরবিন্দু কাকে বলে?
উত্তরঃ একটি ভালো চোখ দূরের যে বিন্দু পর্যন্ত স্পষ্ট দেখতে পায়, তাকে দূরবিন্দু বলে। স্বাভাবিক চোখের জন্য দূরবিন্দু অসীম দূরত্ব পর্যন্ত বিস্তৃত।
প্রশ্ন-৭। ক্যামেরার ফিল্মে কীসের প্রলেপ থাকে?
উত্তরঃ ক্যামেরার ফিল্ম শক্ত সেলুলয়েডের তৈরি পর্দা যার উপর সিলভার হ্যালাইড (AgBr বা AgI) যৌগের একটি আলোক সংংবেদনশীল প্রলেপ থাকে।
প্রশ্ন-৮। অবতল লেন্সকে অপসারী লেন্স বলা হয় কেন?
উত্তরঃ অবতল লেন্সের মধ্য দিয়ে আলোকরশ্মি প্রতিসৃত হলে প্রতিসৃত রশ্মিসমূহ কোনো একটি বিন্দু হতে আসছে বা ছড়িয়ে পড়ছে বলে মনে হয়। এ কারণে অবতল লেন্সকে অপসারী লেন্স বলা হয়।
প্রশ্ন-৯। পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের শর্ত কয়টি?
উত্তরঃ পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের শর্ত দুটি। শর্তগুলো হচ্ছে :
আলোকরশ্মিকে অবশ্যই ঘন মাধ্যম থেকে ঘন ও তুলনামূলক হালকা মাধ্যমের বিভেদ তলে আপতিত হতে হবে।
আপতন কোণ ক্রান্তি বা সংকট কোণের চেয়ে বড় হতে হবে।
প্রশ্ন-১০। বায়ু সাপেক্ষে হীরকের প্রতিসরাঙ্ক 2.42 বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ বায়ু সাপেক্ষে হীরকের প্রতিসরাঙ্ক 2.42 বলতে বোঝায় যে, একটি নির্দিষ্ট রঙের আলোকরশ্মি যদি বায়ু মাধ্যম থেকে কাচে প্রবেশ করে তাহলে আপতন কোণের সাইন ও প্রতিসরণ কোণের সাইনের অনুপাত সর্বদা 2.42 হবে।
আশা করি “নবম অধ্যায় : আলোর প্রতিসরণ, পদার্থবিজ্ঞান (নবম-দশম শ্রেণি)”এই বিষয়টি আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছুটা উপকার হয়ে থাকে, তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। "ধন্যবাদ"