ভোক্তা কাকে বলে? ভারসাম্য দাম কীভাবে নির্ধারিত হয়?: আসসালামু আলাইকুম, আমি জানি আপনারা “ভোক্তা কাকে বলে? ভারসাম্য দাম কীভাবে নির্ধারিত হয়?” বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করছেন।
এখানে আপনি এই বিষয় সম্পর্কে সব জানতে পারবেন। তো আসুন আমরা জেনে নিই।
ভোক্তা কাকে বলে?
কোনো অবাধ সহজলভ্য দ্রব্য ছাড়া অন্য সব দ্রব্য ভোগ করার জন্যে যে ব্যক্তি অর্থ ব্যয় করতে প্রস্তুত থাকে তাকে ভোক্তা বলে।
ভারসাম্য দাম কীভাবে নির্ধারিত হয়?
চাহিদা ও যোগানের সমতা দ্বারা একটি দ্রব্যের ভারসাম্য দাম নির্ধারিত হয়।
যে নির্দিষ্ট দামে কোনো দ্রব্যের মোট চাহিদা ও মোট যোগান সমান হয় তাকে ভারসাম্য দাম বলে। বাজারে কোনো দ্রব্যের ক্রয়-বিক্রয় নিয়ে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের মধ্যে দরকষাকষি চলে।
ক্রেতারা স্বভাবতই সর্বনিম্ন দামে দ্রব্যটি কিনতে চায়, কিন্তু বিক্রেতারা সর্বোচ্চ দামে তা বিক্রি করতে আগ্রহী হয়। এরকম দরকষাকষির ফলে একটি দামে দ্রব্যটি কেনা-বেচা হয়। এভাবেই একটি নির্দিষ্ট দামে মোট চাহিদা ও মোট যোগানের সমতা দ্বারা ভারসাম্য দাম নির্ধারিত হয়।
আশা করি “ভোক্তা কাকে বলে? ভারসাম্য দাম কীভাবে নির্ধারিত হয়?”এই বিষয়টি আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছুটা উপকার হয়ে থাকে, তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। "ধন্যবাদ"