খর পানি ও মৃদু পানি কাকে বলে? পানির খরতার কারণ কী?- বিস্তারিত

খর পানি ও মৃদু পানি কাকে বলে? পানির খরতার কারণ কী?:  আসসালামু আলাইকুম, আমি জানি আপনারা খর পানি ও মৃদু পানি কাকে বলে? পানির খরতার কারণ কী? বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করছেন। 

এখানে আপনি এই বিষয় সম্পর্কে সব জানতে পারবেন। তো আসুন আমরা জেনে নিই।

খর পানি ও মৃদু পানি কাকে বলে? পানির খরতার কারণ কী?

খর পানি ও মৃদু পানি কাকে বলে?

খরপানি : যে পানিতে সহজেই সাবানের ফেনা হয় না তাকে খরপানি বলে।
মৃদুপানি : যে পানিতে সহজেই সাবানের ফেনা হয় তাকে মৃদুপানি বলে।
পানির খরতা : পানির যে ধর্মের জন্য সাবান ব্যবহার করলেও ফেনা উৎপন্ন হয় না তাকে পানির খরতা বলে।
পানির খরতার কারণ : পানিতে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামের বাই-কার্বনেট, সালফেট, ক্লোরাইড ইত্যাদি মিশ্রিত থাকলে পানি খর হয়। পানির খরতা দুই প্রকার। যথা: ক. স্থায়ী খরতা খ. অস্থায়ী খরতা।
ক. স্থায়ী খরতা : পানিতে ক্যালসিয়াম বা ম্যাগনেসিয়ামের সালফেট ও ক্লোরাইড মিশ্রিত থাকলে পানির স্থায়ী খরতা হয়।
খ. অস্থায়ী খরতা : পানিতে ক্যালসিয়াম বা ম্যাগনেসিয়ামের বাই-কার্বনেট মিশ্রিত থাকলে পানির অস্থায়ী খরতা হয়।

খরতা দূর করার উপায়
ক. স্থায়ী খরতা : সাবান ও সোডা প্রয়োগ করে এবং পারমুটিট পদ্ধতিতে পানির স্থায়ী খরতা দূর করা যায়।
খ. অস্থায়ী খরতা : ফুটিয়ে (এবং ক্লার্ক পদ্ধতিতে) চুন প্রয়োগ করে পানির অস্থায়ী খরতা দূর করা যায়।

আশা করি খর পানি ও মৃদু পানি কাকে বলে? পানির খরতার কারণ কী?এই বিষয়টি আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছুটা উপকার হয়ে থাকে, তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। "ধন্যবাদ"

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন