পররাষ্ট্রনীতি কাকে বলে? | গণতন্ত্রকে জনগণের সরকার বলা হয় কেন?- বিস্তারিত

পররাষ্ট্রনীতি কাকে বলে? গণতন্ত্রকে জনগণের সরকার বলা হয় কেন?:  আসসালামু আলাইকুম, আমি জানি আপনারা “পররাষ্ট্রনীতি কাকে বলে? গণতন্ত্রকে জনগণের সরকার বলা হয় কেন?” বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করছেন। 

এখানে আপনি এই বিষয় সম্পর্কে সব জানতে পারবেন। তো আসুন আমরা জেনে নিই।

পররাষ্ট্রনীতি কাকে বলে? | গণতন্ত্রকে জনগণের সরকার বলা হয় কেন?

পররাষ্ট্রনীতি কাকে বলে? 

যে নীতির মাধ্যমে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র অন্যান্য রাষ্ট্রের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করে তাকে পররাষ্ট্রনীতি বলে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির মূলকথা হলো– ‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারও সাথে শত্রুতা নয়’। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এটি ঘোষণা করেন।

গণতন্ত্রকে জনগণের সরকার বলা হয় কেন?

গণতন্ত্র হচ্ছে এমন একটি শাসনব্যবস্থা যেখানে জনগণ তাদের ইচ্ছামতো শাসক নির্বাচন করতে পারে। আবার নির্বাচিত সরকার জনগণের পক্ষে কাজ না করলে জনগণ আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটাতে পারে। গণতন্ত্রে জনগণই রাষ্ট্রের প্রকৃত শাসক। গণতন্ত্রে জনগণের ইচ্ছাসমূহ প্রতিফলিত হয়। এজন্যে গণতন্ত্রকে জনগণের সরকার বলা হয়।

আশা করি পররাষ্ট্রনীতি কাকে বলে? গণতন্ত্রকে জনগণের সরকার বলা হয় কেন?এই বিষয়টি আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছুটা উপকার হয়ে থাকে, তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন