রাসায়নিক বিক্রিয়ার শ্রেণীবিভাগ: আসসালামু আলাইকুম, আমি মিমিয়া, আমি তোমাদের chemistry আপু। আমি জানি তোমরা “রাসায়নিক বিক্রিয়ার শ্রেণীবিভাগ” বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করেছ।
তাই তোমাদের আপু, তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছে এই কাঙ্খিত বিষয়টি।
রাসায়নিক বিক্রিয়ার শ্রেণীবিভাগ
কোন পদার্থ পুরাতন বন্ধন ভেঙ্গে নতুন বন্ধন গঠনের মাধ্যমে নতুন পদার্থে পরিণত হওয়াকে রাসায়নিক বিক্রিয়া বলা হয়।
রাসায়নিক বিক্রিয়ার শ্রেণীবিভাগ নিম্নরূপঃ
বিক্রিয়ার দিকের উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়াকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
১. একমুখী বিক্রিয়া
২. উভমুখী বিক্রিয়া
রাসায়নিক বিক্রিয়ার শ্রেণীবিভাগ নিম্নরূপঃ
বিক্রিয়ার দিকের উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়াকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
১. একমুখী বিক্রিয়া
২. উভমুখী বিক্রিয়া
তাপের উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়াকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
১. তাপ উৎপাদী বিক্রিয়া
২. তাপহারী বিক্রিয়া
১. তাপ উৎপাদী বিক্রিয়া
২. তাপহারী বিক্রিয়া
ইলেকট্রন আদান-প্রদানের উপর ভিত্তি করে রাসায়নিক বিক্রিয়া কে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। ১. রেডক্স বিক্রিয়া
২.নন রেডক্স বিক্রিয়া
২.নন রেডক্স বিক্রিয়া
রেডক্স বিক্রিয়া আবার চার প্রকার।
১. সংযোজন বিক্রিয়া
২.বিযোজন বিক্রিয়া
৩.প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া
৪.দহন বিক্রিয়া
১. সংযোজন বিক্রিয়া
২.বিযোজন বিক্রিয়া
৩.প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া
৪.দহন বিক্রিয়া
নন রেডক্স বিক্রিয়া দুই প্রকার।
১.প্রশমন বিক্রিয়া
২.অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া।
১.প্রশমন বিক্রিয়া
২.অধঃক্ষেপণ বিক্রিয়া।
বন্ধুরা আশা করি এই পোস্টটি তোমাদের অনেক ভালো লেগেছে। এর সাথে রাসায়নিক বিক্রিয়ার শ্রেণীবিভাগ বিষয়টিও তোমরা বুঝতে পেরেছ। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছুটা হলেও উপকৃত হও, তাহলে তোমাদের বন্ধুর সাথে শেয়ার করতে ভুলবে না। “ধন্যবাদ”