বহির্ভুক্ত পদ্ধতি কাকে বলে? যোগাশ্রয়ী প্রোগ্রাম গঠনের ধাপগুলো লিখ: আসসালামু আলাইকুম, আমি জানি আপনারা “বহির্ভুক্ত পদ্ধতি কাকে বলে? যোগাশ্রয়ী প্রোগ্রাম গঠনের ধাপগুলো লিখ” বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করছেন।
এখানে আপনি এই বিষয় সম্পর্কে সব জানতে পারবেন। তো আসুন আমরা জেনে নিই।
বহির্ভুক্ত পদ্ধতি কাকে বলে?
যে পদ্ধতিতে কোনো শ্রেণির ঊর্ধ্বসীমা এবং তার পরবর্তী শ্রেণির নিম্নসীমা পরস্পর সমান হয় কিন্তু শ্রেণির ঊর্ধ্বসীমাকে পরবর্তী শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত ধরা হয় তাকে বহির্ভুক্ত পদ্ধতি বলে।
যোগাশ্রয়ী প্রোগ্রাম গঠনের ধাপগুলো লিখ
প্রথম ধাপ: সিদ্ধান্ত চলক (Decision variables) খুঁজে বের করে তাদের গাণিতিক নামকরণ।
দ্বিতীয় ধাপ: উদ্দেশ্য বা অভিষ্ট ফাংশন (Objective function) শনাক্তকরণ ও সিদ্ধান্ত চলকের দ্বারা গাণিতিক বাক্য রূপে প্রকাশ।
তৃতীয় ধাপ: শর্ত বা সীমাবদ্ধতা (Constraints or restrictions) গুলিকে চিহ্নিত করে একঘাতিক (রৈখিক) সমীকরণ বা অসমতা আকারে রূপদান।
অতঃপর প্রথমে উদ্দেশ্য বা অভিষ্টফাংশন, দ্বিতীয়ত শর্ত বা সীমাবদ্ধতা এবং সর্বশেষ সিদ্ধান্ত চলকের পরিচয় নির্দিষ্ট আকারে লিখলে যোগাশ্রয়ী প্রোগ্রাম পাওয়া যায়।
দ্বিতীয় ধাপ: উদ্দেশ্য বা অভিষ্ট ফাংশন (Objective function) শনাক্তকরণ ও সিদ্ধান্ত চলকের দ্বারা গাণিতিক বাক্য রূপে প্রকাশ।
তৃতীয় ধাপ: শর্ত বা সীমাবদ্ধতা (Constraints or restrictions) গুলিকে চিহ্নিত করে একঘাতিক (রৈখিক) সমীকরণ বা অসমতা আকারে রূপদান।
অতঃপর প্রথমে উদ্দেশ্য বা অভিষ্টফাংশন, দ্বিতীয়ত শর্ত বা সীমাবদ্ধতা এবং সর্বশেষ সিদ্ধান্ত চলকের পরিচয় নির্দিষ্ট আকারে লিখলে যোগাশ্রয়ী প্রোগ্রাম পাওয়া যায়।
আশা করি “বহির্ভুক্ত পদ্ধতি কাকে বলে? যোগাশ্রয়ী প্রোগ্রাম গঠনের ধাপগুলো লিখ”এই বিষয়টি আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছুটা উপকার হয়ে থাকে, তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। "ধন্যবাদ"