তমদ্দুন মজলিশ কি? | বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা কীভাবে প্রচারিত হয়?- বিস্তারিত

তমদ্দুন মজলিশ কি? বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা কীভাবে প্রচারিত হয়?:  আসসালামু আলাইকুম, আমি জানি আপনারা তমদ্দুন মজলিশ কি? বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা কীভাবে প্রচারিত হয়? বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করছেন। 

এখানে আপনি এই বিষয় সম্পর্কে সব জানতে পারবেন। তো আসুন আমরা জেনে নিই।

তমদ্দুন মজলিশ কি? বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা কীভাবে প্রচারিত হয়?


তমদ্দুন মজলিশ কি? 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে ১৯৪৮ সালের ২ সেপ্টেম্বর ‘তমদ্দুন মজলিশ’ নামক একটি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে। ৬-৭ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত উক্ত সংগঠনের যুবকর্মী সম্মেলনে ‘বাংলাকে শিক্ষা ও আইন আদালতের বাহন’ করার প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। ১৫ সেপ্টেম্বর এই সংগঠন ‘পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা বাংলা না উর্দু’ নামে একটি পুস্তিকা প্রকাশ করে। ভাষা আন্দোলনকে বেগবান করার জন্যে ‘তমদ্দুন মজলিশ’ ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে।

বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা কীভাবে প্রচারিত হয়?

১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ দুপুর প্রায় ২টা ৩০ মিনিটের সময় জনাব এম এ হান্নান চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্র থেকে (আগ্রাবাদ) সর্বপ্রথম বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন। অতপর এ কেন্দ্রটি ‘স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র’ নামে কালুরঘাট ট্রান্সমিটার সেন্টারে স্থাপন করা হয়। এখান থেকে ২৬ মার্চ সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা সম্পর্কিত ঘোষণার বাংলা অনুবাদ তুলে ধরেন আবুল কাসেম সন্দ্বীপ। অতপর মূল ইংরেজি ভাষণ পাঠ করেন ওয়াপদার তৎকালীন প্রকৌশলী আশিকুল ইসলাম। ২৭ মার্চ সন্ধ্যাবেলা মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন।


আশা করি তমদ্দুন মজলিশ কি? বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা কীভাবে প্রচারিত হয়?এই বিষয়টি আপনি বুঝতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছুটা উপকার হয়ে থাকে, তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। "ধন্যবাদ"

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন