সেমিমোলার দ্রবণ, ডেসিমোলার দ্রবণ, অ্যানালার, Stoichiometry কাকে বলে?: আসসালামু আলাইকুম, আমি মিমিয়া, আমি তোমাদের chemistry আপু। আমি জানি তোমরা “সেমিমোলার দ্রবণ, ডেসিমোলার দ্রবণ, অ্যানালার, Stoichiometry কাকে বলে?” বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করেছ।
তাই তোমাদের আপু, তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছে এই কাঙ্খিত বিষয়টি।
সেমিমোলার দ্রবণ, ডেসিমোলার দ্রবণ, অ্যানালার, Stoichiometry কাকে বলে?
সেমিমোলার দ্রবণ: নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রতি লিটার বা 1000 মিলিগ্রাম দ্রাবকে অর্ধ মোল বা 0.5 মোল দ্রব্য দ্রবীভূত থাকলে তাকে সেমিমোলার দ্রবণ বলে।
যেমনঃএক মোল সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইডের আণবিক ভর 40 g. 0.5 মোল সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইডের ভর 20g. এক লিটার দ্রবণে 20 গ্রাম বা 0.5 মোল সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড দ্রবীভূত থাকলে ঐ দ্রবণকে NaOH এর সেমিমোলার দ্রবণ বলে।
ডেসিমোলার দ্রবণঃ নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রতি লিটার বা 1000 মিলিগ্রাম দ্রাবকে এক দশমাংশ বা 0.1 মোল দ্রব্য দ্রবীভূত থাকলে তাকে ডেসিমোলার দ্রবণ বলে।
যেমনঃ সালফিউরিক এসিডের আণবিক ভর 98 গ্রাম। এর এক-দশমাংশ বা 0. 1 মোল সমান 9.8 গ্রাম। 1 লিটার দ্রবণে 9.8 গ্রাম সালফিউরিক এসিড দ্রবীভূত থাকলে ঐ দ্রবণকে সালফিউরিক এসিডের ডেসিমোলার দ্রবণ বলে।
অ্যানালারঃ কোন পদার্থের সর্বোচ্চ বিশুদ্ধ অবস্থা বোঝাতে অ্যানালার শব্দটি ব্যবহার করা হয়।
অর্থাৎ 95.5 শতাংশ বিশুদ্ধ কোন রাসায়নিক পদার্থকে অ্যানালার বলে।
Stoichiometry : রসায়ন বিজ্ঞানের যে শাখায় অনু, পরমানু, বিক্রিয়ক, উৎপাদ ইত্যাদির হিসাব নিকাশের মাধ্যমে পরিমাণ নির্ণয় করা হয় তাকে Stoichiometry বলে।
বন্ধুরা আশা করি এই পোস্টটি তোমাদের অনেক ভালো লেগেছে। এর সাথে সেমিমোলার দ্রবণ, ডেসিমোলার দ্রবণ, অ্যানালার, Stoichiometry কাকে বলে? বিষয়টিও তোমরা বুঝতে পেরেছ। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছুটা হলেও উপকৃত হও, তাহলে তোমাদের বন্ধুর সাথে শেয়ার করতে ভুলবে না। “ধন্যবাদ”