আকরিক, রূপান্তরিত শিলা, স্ববিজারণ, সংকর ধাতু, ব্রাইন, খনিজ, ধাতু নিষ্কাশন কাকে বলে।: আসসালামু আলাইকুম, আমি মিমিয়া, আমি তোমাদের chemistry আপু। আমি জানি তোমরা “আকরিক, রূপান্তরিত শিলা, স্ববিজারণ, সংকর ধাতু, ব্রাইন, খনিজ, ধাতু নিষ্কাশন কাকে বলে।” বিষয়ে ধারণা নিতে অনলাইনে সার্চ করেছ।
তাই তোমাদের আপু, তোমাদের জন্য নিয়ে এসেছে এই কাঙ্খিত বিষয়টি।
আকরিক, রূপান্তরিত শিলা, স্ববিজারণ, সংকর ধাতু, ব্রাইন, খনিজ, ধাতু নিষ্কাশন কাকে বলে।
আকরিকঃ যেসব খনিজ পদার্থ হতে লাভজনকভাবে ধাতু নিষ্কাশন করা যায় সেসব খনিজকে আকরিক বলে।
রূপান্তরিত শিলাঃ আগ্নেয় শিলা, পাললিক শিলা বিভিন্ন চাপে ও তাপে পরিবর্তিত হয়ে নতুন ধরনের যে শিলা তৈরি করে তাকে রূপান্তরিত শিলা বলে।
স্ববিজারণঃ জারণ বিক্রিয়ায় কোন ধাতু তার আকরিক থেকে মুক্ত ধাতুতে রূপান্তরিত হওয়ার প্রক্রিয়াকে স্ববিজারণ বলে।
সংকর ধাতুঃ নির্দিষ্ট সংযুক্তি বিশিষ্ট দুই বা ততোধিক ধাতুর সমসত্ব মিশ্রণে যে কঠিন পদার্থ তৈরি হয় তাকে সংকর ধাতু বলে।
ব্রাইনঃ সোডিয়াম ক্লোরাইডের গাঢ় সম্পৃক্ত জলীয় দ্রবণকে ব্রাইন বলে।
খনিজঃ মূল্যবান ধাতু ও অধাতুসমূহ পৃথিবীর সর্বত্র বিরাজিত থাকলেও ভূপৃষ্ঠে বা ভূগর্ভে কোন কোন শিলা স্তুপে প্রচুর পরিমাণে যৌগ অথবা মুক্ত মৌল হিসেবে মূল্যবান ধাতু বা অধাতু পাওয়া যায়। এগুলোকে খনিজ বলে।
ধাতু নিষ্কাশনঃ যে পদ্ধতিতে আকরিক থেকে ধাতু সংগ্রহ করা হয় তাকে ধাতু নিষ্কাশন বলে।
বন্ধুরা আশা করি এই পোস্টটি তোমাদের অনেক ভালো লেগেছে। এর সাথে আকরিক, রূপান্তরিত শিলা, স্ববিজারণ, সংকর ধাতু, ব্রাইন, খনিজ, ধাতু নিষ্কাশন কাকে বলে। বিষয়টিও তোমরা বুঝতে পেরেছ। যদি এই পোস্টটি থেকে কিছুটা হলেও উপকৃত হও, তাহলে তোমাদের বন্ধুর সাথে শেয়ার করতে ভুলবে না। “ধন্যবাদ”